ঢাকা ১০:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রামপালে হয়রানির অভিযোগে ব্যবসায়ীর সংবাদ সম্মেলন 

হারুন শেখ, বাগেরহাট::

রামপালে এক ব্যবসায়ী ও তার পরিবারকে বিভিন্নভাবে হায়রানির অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) প্রেসক্লাব রামপালে ব্যবসায়ী ইকরাম শেখ এ সংবাদ সম্মেলন করেন। সম্মেলনে তিনি মারাত্মকভাবে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন বলে দাবী করেছেন।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ইকরাম জানান, উপজেলা সদরের একটি হিফজুল কুরআন মাদরাসার পরিচালক পদে থেকে সুনামের সাথে তিনি কাজ করে আসছিলেন। ওই মাদরাসাটির ছাত্ররা মাদরাসার খাবার খেয়ে একের পর এক অসুস্থ হচ্ছিল।

এরপর মাদরাসা কর্তৃপক্ষ তাকে মাদরাসা থেকে চলে যেতে বললে তিনি চাকরী ছেড়ে চলে যান। কয়েকদিন পূর্বে ওই মাদরাসার ছাত্ররা আবারো অসুস্থ হয়। এ ঘটনায় ইকরাম কে অভিযুক্ত করে থানায় ও যৌথবাহিনীর কাছে অভিযোগ করেন, মাদরাসার প্রধান শিক্ষক হুমায়ুন কবির। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ইকরামকে আটক করে। তারা তদন্ত করে অভিযোগের সত্যতা না পেয়ে তাকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেন। এরপরেও বাসস্টান্ডের লিয়াকত হাওলাদার, শাহিন শেখ ও আতিয়ার ফকির তার ব্যবসায়ীক সুনাম নষ্ট করতে নানামুখী ষড়যন্ত্র করে আসছে। তারা বার বার আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর লোকদের অসত্য তথ্য দিয়ে হায়রানি করছে। প্রতিপক্ষ কোন কিছুই মানছে না। তারা বিভিন্নভাবে তাদের হয়রানি করছে। কোন কিছুতেই তারা থামছে না।

অভিযোগের বিষয়ে অভিযুক্ত হুমায়ুন কবির জানান আমি ছাত্রদের কাছ থেকে শুনে অভিযোগ করেছিলাম। লিয়াকত হাওলাদার ও শাহিন কিছুই জানেন না বলে জানান। আতিয়ার ফকির সকল অভিযোগ অস্বীকার করে উল্টো অভিযোগ সকল অভিযোগ অস্বীকার করেন।

ট্যাগস :

নিউজটি টাইম লাইনে শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৭:১৯:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০২৪
৫০৬ বার পড়া হয়েছে

রামপালে হয়রানির অভিযোগে ব্যবসায়ীর সংবাদ সম্মেলন 

আপডেট সময় ০৭:১৯:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০২৪

রামপালে এক ব্যবসায়ী ও তার পরিবারকে বিভিন্নভাবে হায়রানির অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) প্রেসক্লাব রামপালে ব্যবসায়ী ইকরাম শেখ এ সংবাদ সম্মেলন করেন। সম্মেলনে তিনি মারাত্মকভাবে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন বলে দাবী করেছেন।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ইকরাম জানান, উপজেলা সদরের একটি হিফজুল কুরআন মাদরাসার পরিচালক পদে থেকে সুনামের সাথে তিনি কাজ করে আসছিলেন। ওই মাদরাসাটির ছাত্ররা মাদরাসার খাবার খেয়ে একের পর এক অসুস্থ হচ্ছিল।

এরপর মাদরাসা কর্তৃপক্ষ তাকে মাদরাসা থেকে চলে যেতে বললে তিনি চাকরী ছেড়ে চলে যান। কয়েকদিন পূর্বে ওই মাদরাসার ছাত্ররা আবারো অসুস্থ হয়। এ ঘটনায় ইকরাম কে অভিযুক্ত করে থানায় ও যৌথবাহিনীর কাছে অভিযোগ করেন, মাদরাসার প্রধান শিক্ষক হুমায়ুন কবির। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ইকরামকে আটক করে। তারা তদন্ত করে অভিযোগের সত্যতা না পেয়ে তাকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেন। এরপরেও বাসস্টান্ডের লিয়াকত হাওলাদার, শাহিন শেখ ও আতিয়ার ফকির তার ব্যবসায়ীক সুনাম নষ্ট করতে নানামুখী ষড়যন্ত্র করে আসছে। তারা বার বার আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর লোকদের অসত্য তথ্য দিয়ে হায়রানি করছে। প্রতিপক্ষ কোন কিছুই মানছে না। তারা বিভিন্নভাবে তাদের হয়রানি করছে। কোন কিছুতেই তারা থামছে না।

অভিযোগের বিষয়ে অভিযুক্ত হুমায়ুন কবির জানান আমি ছাত্রদের কাছ থেকে শুনে অভিযোগ করেছিলাম। লিয়াকত হাওলাদার ও শাহিন কিছুই জানেন না বলে জানান। আতিয়ার ফকির সকল অভিযোগ অস্বীকার করে উল্টো অভিযোগ সকল অভিযোগ অস্বীকার করেন।