ঢাকা ০৮:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোয়াপাড়া বানেশ্বর মহাজনের বাড়িতে বাণী অর্চনা উদযাপিত

রয়েল দত্ত, রাউজান প্রতিনিধি::

দক্ষিণ রাউজানের নোয়াপাড়া বানেশ্বর মহাজনের বাড়িতে বাণী অর্চনা ও শ্রী শ্রী জ্বালাকুমারী মাতৃমন্দিরের ৪র্থ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হয়েছে।

গত ২ ও ৩ ফেব্রুয়ারি দুই দিনব্যাপী শ্রী শ্রী জ্বালাকুমারী মাতৃমন্দির প্রাঙ্গণে নানা ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক আয়োজনে মুখর হয়ে ওঠে উৎসব প্রাঙ্গণ। আয়োজনের মধ্যে ছিল মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্জ্বলন, কীর্তন, গীতা পাঠ, মাতৃ পূজা, ভোগ আরতি, পুষ্পাঞ্জলি প্রদান, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বিশেষ নাটিকা ও প্রসাদ বিতরণ।

উৎসবে নারী, শিশু ও বিভিন্ন বয়সের ভক্তদের ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। সবাই মিলিত হয়ে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে বাণী অর্চনা ও প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন করেন। এই আয়োজনে স্থানীয় ধর্মপ্রাণ মানুষসহ বিভিন্ন অঞ্চলের ভক্তদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিল লক্ষণীয়।

উৎসব আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রতি বছর এভাবে ধর্মীয় রীতিনীতি অনুসরণ করে বাণী অর্চনা ও প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপিত হবে। এতে ধর্মীয় সম্প্রীতি ও ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

ট্যাগস :

নিউজটি টাইম লাইনে শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৭:২৩:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
৫৪১ বার পড়া হয়েছে

নোয়াপাড়া বানেশ্বর মহাজনের বাড়িতে বাণী অর্চনা উদযাপিত

আপডেট সময় ০৭:২৩:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

দক্ষিণ রাউজানের নোয়াপাড়া বানেশ্বর মহাজনের বাড়িতে বাণী অর্চনা ও শ্রী শ্রী জ্বালাকুমারী মাতৃমন্দিরের ৪র্থ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হয়েছে।

গত ২ ও ৩ ফেব্রুয়ারি দুই দিনব্যাপী শ্রী শ্রী জ্বালাকুমারী মাতৃমন্দির প্রাঙ্গণে নানা ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক আয়োজনে মুখর হয়ে ওঠে উৎসব প্রাঙ্গণ। আয়োজনের মধ্যে ছিল মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্জ্বলন, কীর্তন, গীতা পাঠ, মাতৃ পূজা, ভোগ আরতি, পুষ্পাঞ্জলি প্রদান, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বিশেষ নাটিকা ও প্রসাদ বিতরণ।

উৎসবে নারী, শিশু ও বিভিন্ন বয়সের ভক্তদের ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। সবাই মিলিত হয়ে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে বাণী অর্চনা ও প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন করেন। এই আয়োজনে স্থানীয় ধর্মপ্রাণ মানুষসহ বিভিন্ন অঞ্চলের ভক্তদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিল লক্ষণীয়।

উৎসব আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রতি বছর এভাবে ধর্মীয় রীতিনীতি অনুসরণ করে বাণী অর্চনা ও প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপিত হবে। এতে ধর্মীয় সম্প্রীতি ও ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।