ঢাকা ০৬:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খুলনায় ছেলের ছুরিকাঘাতে মা গুরুতর জখম

মোঃ রবিউল হোসেন খান ; খুলনা::

খুলনা মহানগরীতে মো. আলী আকবর নামে এক ছেলে ধারালো ছুরি দিয়ে তার মা মিনা বেগমকে (৫০) গুরুতর জখম করেছেন। শনিবার সন্ধ্যায় নগরীর বড় মির্জাপুর রোড এলাকায় এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।

খুলনা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাওলাদার সানোয়ার হুসাইন মাসুম জানান, ঘটনার পরপরই আলী আকবরকে আটক করা হয়েছে। তিনি বলেন, মিনা বেগম ওই এলাকার মৃত করিম আলীর স্ত্রী।

খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (খুমেক) ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে কোনো কারণ ছাড়াই আলী আকবর তার মাকে ধারালো ছুরি দিয়ে গলা, কাঁজি ও পিঠে আঘাত করেন। গুরুতর অবস্থায় স্বজনরা মিনা বেগমকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।

বর্তমানে মিনা বেগম খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নাক, কান ও গলা বিভাগের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। হাসপাতালের সার্জারি-২ বিভাগের ১১ ও ১২ নম্বর ওয়ার্ডে তাকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।

এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে এবং পুলিশ তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।

ট্যাগস :

নিউজটি টাইম লাইনে শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৬:৫৪:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫
৫২৭ বার পড়া হয়েছে

খুলনায় ছেলের ছুরিকাঘাতে মা গুরুতর জখম

আপডেট সময় ০৬:৫৪:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫

খুলনা মহানগরীতে মো. আলী আকবর নামে এক ছেলে ধারালো ছুরি দিয়ে তার মা মিনা বেগমকে (৫০) গুরুতর জখম করেছেন। শনিবার সন্ধ্যায় নগরীর বড় মির্জাপুর রোড এলাকায় এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।

খুলনা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাওলাদার সানোয়ার হুসাইন মাসুম জানান, ঘটনার পরপরই আলী আকবরকে আটক করা হয়েছে। তিনি বলেন, মিনা বেগম ওই এলাকার মৃত করিম আলীর স্ত্রী।

খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (খুমেক) ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে কোনো কারণ ছাড়াই আলী আকবর তার মাকে ধারালো ছুরি দিয়ে গলা, কাঁজি ও পিঠে আঘাত করেন। গুরুতর অবস্থায় স্বজনরা মিনা বেগমকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।

বর্তমানে মিনা বেগম খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নাক, কান ও গলা বিভাগের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। হাসপাতালের সার্জারি-২ বিভাগের ১১ ও ১২ নম্বর ওয়ার্ডে তাকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।

এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে এবং পুলিশ তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।