ঢাকা ০৩:০৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন

আমাদের মোবাইল ফোন রফতানিকারক হতে হবে

Caption Caption Caption Caption Caption

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, আমরা মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট উৎপাদক হয়েছি, এবার রফতানিকারক হতে হবে। মোবাইল হ‌্যান্ডসেট উৎপাদন শিল্পে বাংলাদেশের বিস্ময়কর অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে।

তিনি বলেন, দেশীয় কারখানায় উৎপাদিত মোবাইল হ‌্যান্ডসেট এ পর্যন্ত দেশের মোট চাহিদার শতকরা ৬৩ ভাগ পূরণ করছে। পাশাপাশি প্রায় ২৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, আমরা মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট উৎপাদক হয়েছি, এবার রফতানিকারক হতে হবে। মোবাইল হ‌্যান্ডসেট উৎপাদন শিল্পে বাংলাদেশের বিস্ময়কর অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে।

তিনি বলেন, দেশীয় কারখানায় উৎপাদিত মোবাইল হ‌্যান্ডসেট এ পর্যন্ত দেশের মোট চাহিদার শতকরা ৬৩ ভাগ পূরণ করছে। পাশাপাশি প্রায় ২৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে।

নিউজটি টাইম লাইনে শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

চেকপোস্ট

Checkpost is one of the most popular Bengali news portal and print newspaper in Bangladesh. The print and online news portal started its operations with a commitment to fearless, investigative, informative and unbiased journalism.
আপডেট সময় ১২:০৪:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২২
৬৭১ বার পড়া হয়েছে

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন

আমাদের মোবাইল ফোন রফতানিকারক হতে হবে

আপডেট সময় ১২:০৪:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২২

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, আমরা মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট উৎপাদক হয়েছি, এবার রফতানিকারক হতে হবে। মোবাইল হ‌্যান্ডসেট উৎপাদন শিল্পে বাংলাদেশের বিস্ময়কর অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে।

তিনি বলেন, দেশীয় কারখানায় উৎপাদিত মোবাইল হ‌্যান্ডসেট এ পর্যন্ত দেশের মোট চাহিদার শতকরা ৬৩ ভাগ পূরণ করছে। পাশাপাশি প্রায় ২৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, আমরা মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট উৎপাদক হয়েছি, এবার রফতানিকারক হতে হবে। মোবাইল হ‌্যান্ডসেট উৎপাদন শিল্পে বাংলাদেশের বিস্ময়কর অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে।

তিনি বলেন, দেশীয় কারখানায় উৎপাদিত মোবাইল হ‌্যান্ডসেট এ পর্যন্ত দেশের মোট চাহিদার শতকরা ৬৩ ভাগ পূরণ করছে। পাশাপাশি প্রায় ২৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে।