ঢাকা ০৮:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গুলিতে নিহত বলে প্রচার, তবে বেঁচে আছে পাবনার রাফি!

চেকপোস্ট ডেস্ক::

পাবনা জেলা-যুগান্তর

পাবনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গুলিতে নিহত হয়েছে বলে প্রচার চালানো রাফিউল ইসলাম রাফি বেঁচে আছে।

বৃহস্পতিবার সরকারি এডওয়ার্ড কলেজসহ শহরে শিক্ষার্থীদের একাধিক কর্মসূচিতে তাকে অংশ নিতে দেখা গেছে। রাফিউল সরকারি এডওয়ার্ড কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী এবং সদর উপজেলার রাজাপুর গ্রামের শামসুদ্দিন দুলালের ছেলে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ব্যানারে পাবনা শহরের ট্রাফিক মোড় থেকে আব্দুর হামিদ সড়কে অবস্থান কর্মসূচিসহ বিক্ষোভ করে ছাত্র-জনতা।

দুপুরে ট্রাফিক মোড়ের কাছে মিছিলে গুলিবর্ষণ করে দুর্বৃত্তরা। এ সময় ৩ জন নিহত এবং আহত হয় প্রায় ৩০ জন। নিহতদের মধ্যে শিক্ষার্থী রাফিউলের নামও প্রচার হয়। রাফি শহিদ হয়েছে মর্মে আলপনা আঁকাসহ পোস্টারে তার ছবিও ছাপা হয়। তবে ৪ আগস্ট গুলিবিদ্ধ হয়ে সে চিকিসাধীন ছিল।

ওইদিন প্রকৃতপক্ষে যে দুজন প্রাণ হারায় তারা হলো জেলা আনসার ও ভিডিপি অফিসের গাড়িচালক ও সদর উপজেলার ব্রজনাথপুর গ্রামের আবুল কালামের ছেলে।

সে শহরের সিদ্দিক মেমোরিয়াল স্কুলের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন। অপরজন পাবনা সদর উপজেলার বলরামপুর গ্রামের জালাল উদ্দিনের ছেলে এবং পাবনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী জাহিদ হোসেন।

ট্যাগস :

নিউজটি টাইম লাইনে শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

চেকপোস্ট

Checkpost is one of the most popular Bengali news portal and print newspaper in Bangladesh. The print and online news portal started its operations with a commitment to fearless, investigative, informative and unbiased journalism.
আপডেট সময় ১১:৪৫:৫১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৯ অগাস্ট ২০২৪
৫০২ বার পড়া হয়েছে

গুলিতে নিহত বলে প্রচার, তবে বেঁচে আছে পাবনার রাফি!

আপডেট সময় ১১:৪৫:৫১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৯ অগাস্ট ২০২৪

পাবনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গুলিতে নিহত হয়েছে বলে প্রচার চালানো রাফিউল ইসলাম রাফি বেঁচে আছে।

বৃহস্পতিবার সরকারি এডওয়ার্ড কলেজসহ শহরে শিক্ষার্থীদের একাধিক কর্মসূচিতে তাকে অংশ নিতে দেখা গেছে। রাফিউল সরকারি এডওয়ার্ড কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী এবং সদর উপজেলার রাজাপুর গ্রামের শামসুদ্দিন দুলালের ছেলে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ব্যানারে পাবনা শহরের ট্রাফিক মোড় থেকে আব্দুর হামিদ সড়কে অবস্থান কর্মসূচিসহ বিক্ষোভ করে ছাত্র-জনতা।

দুপুরে ট্রাফিক মোড়ের কাছে মিছিলে গুলিবর্ষণ করে দুর্বৃত্তরা। এ সময় ৩ জন নিহত এবং আহত হয় প্রায় ৩০ জন। নিহতদের মধ্যে শিক্ষার্থী রাফিউলের নামও প্রচার হয়। রাফি শহিদ হয়েছে মর্মে আলপনা আঁকাসহ পোস্টারে তার ছবিও ছাপা হয়। তবে ৪ আগস্ট গুলিবিদ্ধ হয়ে সে চিকিসাধীন ছিল।

ওইদিন প্রকৃতপক্ষে যে দুজন প্রাণ হারায় তারা হলো জেলা আনসার ও ভিডিপি অফিসের গাড়িচালক ও সদর উপজেলার ব্রজনাথপুর গ্রামের আবুল কালামের ছেলে।

সে শহরের সিদ্দিক মেমোরিয়াল স্কুলের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন। অপরজন পাবনা সদর উপজেলার বলরামপুর গ্রামের জালাল উদ্দিনের ছেলে এবং পাবনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী জাহিদ হোসেন।