হালাল ব্যবসা করে খাই,জনগণের রক্তচুষা দালালি করি না-শ্রমিকলীগ নেতা সেলিম মিয়া
পুঁথিগত বিদ্যা তেমন হয়তো নেই কিন্তু তার ব্যবহার,বুদ্ধিদীপ্ত আচরণ, জ্ঞানগর্ভ কথাবার্তায়,মানবিক কর্মকাণ্ড ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ইত্যাদি কর্মকান্ডে উপজেলার অনেকের নজর কাড়ছেন হবিগঞ্জের মাধবপুরের শ্রমিকলীগ নেতা সেলিম মিয়া।
থানা কিংবা ইউএনও অফিসের লাগামহীন দালালি জনগণের রক্ত চুষার মত ভয়ংকর অপরাধ।তবে নিয়মের মধ্যে থেকে কিছু কিছু আউটসোর্সিং খুঁজে বের করে আয়-ইনকাম করা ভিন্ন কথা।কিন্তু যারা ন্যায়-অন্যায় ও বিবেক জলাঞ্জলি দিয়ে মাদকের নেশার মতো কারো কারো পা চেটে জিব্বা ক্ষয় করা লোকেরা হচ্ছে এই যুগের রাজাকার। কথাগুলো অনেকটা এরকমই বলছিলেন মাধবপুর উপজেলা শ্রমিকলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সেলিম মিয়া।
সেলিম মিয়া বলেন, এলাকার লেবাসি দালাল ক্রিমিনালদের আমি আইনের আওতায় এনে তাদের কাউকে কাউকে যথার্থ শিক্ষা প্রদান করেছি।আমার ভয়ে এখনও তারা আতঙ্কিত থাকে। প্রচন্ড আত্মবিশ্বাস ও ভাল নিয়ত থাকলে যেকোন অসাধ্য সাধন করা যায়। যার উদাহরণ আমার মতন স্বল্প শিক্ষিত সামান্য ব্যবসায়ী একজন সাধারণ মানুষ।
মানুষকে ঘেরে আমার স্বপ্ন চিন্তা। বিপগ্রস্ত মানুষকে দুর্দিনে দিনে সহযোগিতা করে পাশে থাকলে তারা কখনো ভুলে না।এভাবে মানুষের হৃদয়ে স্থান পাওয়া যায়।এ স্থান দুনিয়া এবং আখিরাতের জন্য মঙ্গলের।
মাধবপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি মোহাম্মদ অলিদ মিয়া মন্তব্য করেন,সেলিম মিয়ার মধ্যে এক ধরনের আগুন রয়েছে।যা অনেক শিক্ষিত ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মধ্যেও ধারণ করতে পারলেই আমাদের সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা বৃদ্ধি পাবে।সেটা হচ্ছে তার সৎ সাহস ও সাহসী চিন্তা।
সেলিম মিয়ার চিন্তা ভাবনা ও প্রতিবাদী কর্মকাণ্ড রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মধ্যে বিশেষ করে শ্রমিকলীগের মধ্যে একটি নতুন প্রেরণা তৈরি করছে বলে মন্তব্য করেন মাধবপুর উপজেলা শ্রমিকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ ওসমান মোল্লা।