ঢাকা ০৫:০১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাংবাদিক এইচ আর রুবেলের উপর সন্ত্রাসী হামলা

স্টাফ রিপোর্টার::

সাপ্তাহিক চেকপোস্ট পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার এইচ আর রুবেলের উপর অতর্কিত হামলা করেছে একদল সন্ত্রাসী। গত শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১ ঘটিকার সময় হবিগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালের নিকট হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন এইচ আর রুবেল।

 

অভিযোগ সুত্রে জানাযায়, শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার সুরাবই গ্রামের হাজী সৈয়দ ছমির আলীর পুত্র সৈয়দ কাউছার আলী এমরান (৫৫), সৈয়দ ইরফান আলী ইরানের পুত্র ইসমাম মিয়া (২০) এর সাথে এইচ আর রুবেলের পিতা মফিজ উল্ল্যার সাথে দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসতে ছিলো। এনিয়ে বেশ কয়েকবার সমাধানের লক্ষে গ্রামের মুরব্বিগণ চেষ্টা করেন। কিন্তু সৈয়দ কাউছার আলী এমরান ও ইসমাম মিয়া বিচার সালিশ না মেনে ঘটনার দিন সকালে লোকজন নিয়া এইচ আর রুবেলের বাড়িতে গিয়ে হামলা চালায়। এসময় হামলাকারীরা রুবেলের পিতা-মাতা ভাই-বোনকে অতর্কিতভাবে হামলা করে কুপিয়ে জখম করে। বাড়ি ঘরে লুটপাট করে। তাদের আত্মচিৎকারে আহতদের উদ্ধার করে হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করে। রুবেল বাড়িতে না থাকায় খবর পেয়ে হসপিটালে ছুটে যান।

 

এসময় হামলাকারীরাও হাসপাতালে পিছু নেন। সকাল ১১টা দিকে রুবেল হাসপাতালের ভেতর থেকে বাহিরে আসলে আগে থেকেউ উৎপেতে থাকা হাজী সৈয়দ ছমির আলীর পুত্র সৈয়দ কাউছার আলী এমরান ও সৈয়দ ইরফান আলী ইরানের পুত্র ইসমাম মিয়া অজ্ঞাত ১০/১২ নিয়ে রুবেলের উপর ঝাপিয়ে পড়ে। এলোপাতারি আঘাতে সাংবাদিক রুবেল গুরুতর আহত হয়। আশপাশের লোকজন ও পথচারিরা সাংবাদিক রুবেলকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। চিকিৎসা শেষে রুবেল ওইদিন রাতেই হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেন।

 

হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ নুর আলম বলেন, অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদন্তু সাপেক্ষে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

 

সাংবাদিক এইচ আর রুবেল ও তার পরিবারের উপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন চেকপোস্ট এর সম্পাদকসহ হবিগঞ্জ জেলাল সকল সাংবাদিক মহল। দ্রুত অপরাধিদের গ্রেফতার করে শাস্তিার আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের প্রতি জোর দাবি জানান।

ট্যাগস :

নিউজটি টাইম লাইনে শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

চেকপোস্ট

Checkpost is one of the most popular Bengali news portal and print newspaper in Bangladesh. The print and online news portal started its operations with a commitment to fearless, investigative, informative and unbiased journalism.
আপডেট সময় ০১:২৮:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
৫১২ বার পড়া হয়েছে

সাংবাদিক এইচ আর রুবেলের উপর সন্ত্রাসী হামলা

আপডেট সময় ০১:২৮:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সাপ্তাহিক চেকপোস্ট পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার এইচ আর রুবেলের উপর অতর্কিত হামলা করেছে একদল সন্ত্রাসী। গত শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১ ঘটিকার সময় হবিগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালের নিকট হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন এইচ আর রুবেল।

 

অভিযোগ সুত্রে জানাযায়, শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার সুরাবই গ্রামের হাজী সৈয়দ ছমির আলীর পুত্র সৈয়দ কাউছার আলী এমরান (৫৫), সৈয়দ ইরফান আলী ইরানের পুত্র ইসমাম মিয়া (২০) এর সাথে এইচ আর রুবেলের পিতা মফিজ উল্ল্যার সাথে দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসতে ছিলো। এনিয়ে বেশ কয়েকবার সমাধানের লক্ষে গ্রামের মুরব্বিগণ চেষ্টা করেন। কিন্তু সৈয়দ কাউছার আলী এমরান ও ইসমাম মিয়া বিচার সালিশ না মেনে ঘটনার দিন সকালে লোকজন নিয়া এইচ আর রুবেলের বাড়িতে গিয়ে হামলা চালায়। এসময় হামলাকারীরা রুবেলের পিতা-মাতা ভাই-বোনকে অতর্কিতভাবে হামলা করে কুপিয়ে জখম করে। বাড়ি ঘরে লুটপাট করে। তাদের আত্মচিৎকারে আহতদের উদ্ধার করে হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করে। রুবেল বাড়িতে না থাকায় খবর পেয়ে হসপিটালে ছুটে যান।

 

এসময় হামলাকারীরাও হাসপাতালে পিছু নেন। সকাল ১১টা দিকে রুবেল হাসপাতালের ভেতর থেকে বাহিরে আসলে আগে থেকেউ উৎপেতে থাকা হাজী সৈয়দ ছমির আলীর পুত্র সৈয়দ কাউছার আলী এমরান ও সৈয়দ ইরফান আলী ইরানের পুত্র ইসমাম মিয়া অজ্ঞাত ১০/১২ নিয়ে রুবেলের উপর ঝাপিয়ে পড়ে। এলোপাতারি আঘাতে সাংবাদিক রুবেল গুরুতর আহত হয়। আশপাশের লোকজন ও পথচারিরা সাংবাদিক রুবেলকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। চিকিৎসা শেষে রুবেল ওইদিন রাতেই হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেন।

 

হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ নুর আলম বলেন, অভিযোগের প্রেক্ষিতে তদন্তু সাপেক্ষে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

 

সাংবাদিক এইচ আর রুবেল ও তার পরিবারের উপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন চেকপোস্ট এর সম্পাদকসহ হবিগঞ্জ জেলাল সকল সাংবাদিক মহল। দ্রুত অপরাধিদের গ্রেফতার করে শাস্তিার আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের প্রতি জোর দাবি জানান।