ঢাকা ১১:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫, ১৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রামপালে ইলিশ রক্ষায় অভিযান: ১০ হাজার মিটার জাল জব্দ

হারুন শেখ, বাগেরহাট প্রতিনিধি::

ছবি: সংগৃহীত

বাগেরহাটের রামপালে ইলিশ সংরক্ষণে কঠোর অভিযান পরিচালনা করেছে প্রশাসন। মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত উপজেলার মোংলা-ঘোষিয়াখালী চ্যানেল ও দাউদখালী নদীতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়।

অভিযানকালে প্রায় ১০ হাজার মিটার কারেন্ট ও বাঁধা জাল জব্দ করা হয়। পরবর্তীতে রামপাল খেয়াঘাট সংলগ্ন মাঠে এসব জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয় ইলিশ সম্পদ রক্ষার্থে।

মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন রামপাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিজ তামান্না ফেরদৌসি। অভিযানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা বিনয় কুমার, মেরিন ফিসারিজ কর্মকর্তা মো. হেলাল উদ্দিন, গণমাধ্যমকর্মী ও নৌবাহিনীর সদস্যরা।

ইউএনও তামান্না ফেরদৌসি জানান, “ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে অবৈধ জাল ব্যবহার করে মাছ ধরা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।”

স্থানীয় প্রশাসন জানায়, ইলিশ মা মাছের নিরাপদ ডিম ছাড়ার সময়কে ঘিরে ২২ দিন nationwide নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। এ সময়ে নদীতে সব ধরনের জাল ফেলা আইনত দণ্ডনীয়।

নিউজটি টাইম লাইনে শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

চেকপোস্ট

Checkpost is one of the most popular Bengali news portal and print newspaper in Bangladesh. The print and online news portal started its operations with a commitment to fearless, investigative, informative and unbiased journalism.
আপডেট সময় ০৩:১৬:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর ২০২৫
৫৬৯ বার পড়া হয়েছে

রামপালে ইলিশ রক্ষায় অভিযান: ১০ হাজার মিটার জাল জব্দ

আপডেট সময় ০৩:১৬:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর ২০২৫

বাগেরহাটের রামপালে ইলিশ সংরক্ষণে কঠোর অভিযান পরিচালনা করেছে প্রশাসন। মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত উপজেলার মোংলা-ঘোষিয়াখালী চ্যানেল ও দাউদখালী নদীতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়।

অভিযানকালে প্রায় ১০ হাজার মিটার কারেন্ট ও বাঁধা জাল জব্দ করা হয়। পরবর্তীতে রামপাল খেয়াঘাট সংলগ্ন মাঠে এসব জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয় ইলিশ সম্পদ রক্ষার্থে।

মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন রামপাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিজ তামান্না ফেরদৌসি। অভিযানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা বিনয় কুমার, মেরিন ফিসারিজ কর্মকর্তা মো. হেলাল উদ্দিন, গণমাধ্যমকর্মী ও নৌবাহিনীর সদস্যরা।

ইউএনও তামান্না ফেরদৌসি জানান, “ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে অবৈধ জাল ব্যবহার করে মাছ ধরা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।”

স্থানীয় প্রশাসন জানায়, ইলিশ মা মাছের নিরাপদ ডিম ছাড়ার সময়কে ঘিরে ২২ দিন nationwide নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। এ সময়ে নদীতে সব ধরনের জাল ফেলা আইনত দণ্ডনীয়।