উদ্বোধনী আয়োজন ও বক্তাদের বার্তা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পশুর রিভার ওয়াটারকিপার পরিবেশযোদ্ধা মো. নূর আলম শেখ। তিনি বলেন জীবাশ্ম জ্বালানি পরিবেশের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলছে, যা জলবায়ু পরিবর্তনকে আরও ত্বরান্বিত করছে। আমাদের টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে দ্রুত রূপান্তর প্রয়োজন। যুদ্ধ এবং গণহত্যা বন্ধ করে এই খাতে অর্থায়ন বাড়াতে হবে। রামপাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মতো প্রকল্প সুন্দরবনের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা অবিলম্বে বন্ধ হওয়া উচিত।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন:মোল্লা আল মামুন, ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা)-এর প্রতিনিধি,মোস্তাফিজুর রহমান মিলন, পরিবেশকর্মী ও সার্ভিস বাংলাদেশের সভাপতি,হাছিব সরদার, ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ ,মারুফ বিল্লাহ, পশুর রিভার ওয়াটারকিপার ভলান্টিয়ার ,মেহেদী হাসান বাবু, পরিবেশকর্মী
বক্তারা বলেন, জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার দ্রুত বন্ধ করতে হবে এবং বৈশ্বিক জলবায়ু তহবিল থেকে উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করতে হবে।
জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার বন্ধ করা, শতভাগ নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে অর্থায়ন বিনিয়োগ,উন্নয়নশীল সাইকেল র্যালিটি জীবাশ্ম নেতিবাচক প্রভাব এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রয়োজনীয়তা নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টির চেষ্টা করে। এই উদ্যোগ জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় স্থানীয় এবং বৈশ্বিক অঙ্গনে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
এই প্রতিবাদী আয়োজন মোংলার মানুষসহ সারা দেশে জলবায়ু ন্যায্যতা আন্দোলনকে আরও গতিশীল করার আশা জাগিয়েছে।