ঢাকা ০৩:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভোটদানের সর্বনিম্ন বয়স ১৬ আর প্রার্থীর ২৩ বছর করার প্রস্তাব রাখবে এনসিপি

চেকপোস্ট প্রতিবেদক::

ছবি: সারোয়ার তুষার

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে ভোট দেওয়ার সর্বনিম্ন বয়স ১৬ বছর আর নির্বাচনে প্রার্থীর বয়স ২৩ বছর করার প্রস্তাব রাখবে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।

শনিবার (২২ মার্চ) সকালে রাজধানীর রুপায়ন সেন্টারে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এই কথা জানান দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার।

তিনি বলেন, আগামীকাল রোববার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে সংস্কার সুপারিশমালা জমা দেওয়া হবে। সেখানে ভোট দেওয়ার বয়স ১৬ বছর এবং নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার বয়স ২৩ বছর করার প্রস্তাব করবে এনসিপি।

গণ-অভ্যুত্থানের পর সংবিধান আর কার্যকর নেই উল্লেখ করে নতুন সংবিধান রচনার দাবিও জানান জাতীয় নাগরিক পার্টির এই নেতা।

সারোয়ার তুষার বলেন, এনসিপি মনে করে আগামী নির্বাচন গণপরিষদ হওয়া উচিত। সংবিধান সংস্কার কাজ শেষ করে একটা নির্দিষ্ট সময় পর এই গণপরিষদই আইন সভায় রূপান্তরিত হবে।

 

ট্যাগস :

নিউজটি টাইম লাইনে শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

চেকপোস্ট

Checkpost is one of the most popular Bengali news portal and print newspaper in Bangladesh. The print and online news portal started its operations with a commitment to fearless, investigative, informative and unbiased journalism.
আপডেট সময় ০১:০১:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫
৫৩৬ বার পড়া হয়েছে

ভোটদানের সর্বনিম্ন বয়স ১৬ আর প্রার্থীর ২৩ বছর করার প্রস্তাব রাখবে এনসিপি

আপডেট সময় ০১:০১:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে ভোট দেওয়ার সর্বনিম্ন বয়স ১৬ বছর আর নির্বাচনে প্রার্থীর বয়স ২৩ বছর করার প্রস্তাব রাখবে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।

শনিবার (২২ মার্চ) সকালে রাজধানীর রুপায়ন সেন্টারে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এই কথা জানান দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার।

তিনি বলেন, আগামীকাল রোববার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে সংস্কার সুপারিশমালা জমা দেওয়া হবে। সেখানে ভোট দেওয়ার বয়স ১৬ বছর এবং নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার বয়স ২৩ বছর করার প্রস্তাব করবে এনসিপি।

গণ-অভ্যুত্থানের পর সংবিধান আর কার্যকর নেই উল্লেখ করে নতুন সংবিধান রচনার দাবিও জানান জাতীয় নাগরিক পার্টির এই নেতা।

সারোয়ার তুষার বলেন, এনসিপি মনে করে আগামী নির্বাচন গণপরিষদ হওয়া উচিত। সংবিধান সংস্কার কাজ শেষ করে একটা নির্দিষ্ট সময় পর এই গণপরিষদই আইন সভায় রূপান্তরিত হবে।