ঢাকা ১০:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ অগাস্ট ২০২৫, ২৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দোহারে জমির অতিরিক্ত উৎস কর বাতিলের দাবিতে দলিল লেখকদের মানববন্ধন

শহীদুল ইসলাম শরীফ, স্টাফ রিপোর্টার::

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার দোহার উপজেলায় জমি রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে ধার্য করা অতিরিক্ত উৎস কর বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন দলিল লেখকরা। সোমবার (১১ আগস্ট) দুপুরে উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সাধারণ জনগণও সংহতি প্রকাশ করে অংশ নেন।

দলিল লেখকদের অভিযোগ, বর্তমানে দোহার উপজেলায় প্রতি শতাংশ জমির ওপর ৩০ হাজার টাকা এবং প্রতি কাঠায় প্রায় ৫০ হাজার টাকা উৎস কর নির্ধারণ করা হয়েছে। এই অস্বাভাবিক করের কারণে জমি কেনাবেচা ব্যাপক হারে কমে গেছে, ফলে সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে এবং সংশ্লিষ্টদের আয়-রোজগার বন্ধের পথে।

তারা জানান, উচ্চ উৎস করের কারণে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়েই বিপাকে পড়েছেন। জমি কেনাবেচা প্রায় বন্ধ হয়ে যাওয়ায় অনেক দলিল লেখক মানবেতর জীবনযাপন করছেন।

উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার আকলিমা ইয়াসমিনও স্বীকার করেছেন যে অতিরিক্ত উৎস করের প্রভাবে দলিল সম্পাদনের সংখ্যা কমে গেছে। মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা অবিলম্বে এই কর প্রত্যাহারের দাবি জানান।

নিউজটি টাইম লাইনে শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

চেকপোস্ট

Checkpost is one of the most popular Bengali news portal and print newspaper in Bangladesh. The print and online news portal started its operations with a commitment to fearless, investigative, informative and unbiased journalism.
আপডেট সময় ০৮:১১:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ অগাস্ট ২০২৫
৫৩৫ বার পড়া হয়েছে

দোহারে জমির অতিরিক্ত উৎস কর বাতিলের দাবিতে দলিল লেখকদের মানববন্ধন

আপডেট সময় ০৮:১১:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ অগাস্ট ২০২৫

ঢাকার দোহার উপজেলায় জমি রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে ধার্য করা অতিরিক্ত উৎস কর বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন দলিল লেখকরা। সোমবার (১১ আগস্ট) দুপুরে উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সাধারণ জনগণও সংহতি প্রকাশ করে অংশ নেন।

দলিল লেখকদের অভিযোগ, বর্তমানে দোহার উপজেলায় প্রতি শতাংশ জমির ওপর ৩০ হাজার টাকা এবং প্রতি কাঠায় প্রায় ৫০ হাজার টাকা উৎস কর নির্ধারণ করা হয়েছে। এই অস্বাভাবিক করের কারণে জমি কেনাবেচা ব্যাপক হারে কমে গেছে, ফলে সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে এবং সংশ্লিষ্টদের আয়-রোজগার বন্ধের পথে।

তারা জানান, উচ্চ উৎস করের কারণে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়েই বিপাকে পড়েছেন। জমি কেনাবেচা প্রায় বন্ধ হয়ে যাওয়ায় অনেক দলিল লেখক মানবেতর জীবনযাপন করছেন।

উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার আকলিমা ইয়াসমিনও স্বীকার করেছেন যে অতিরিক্ত উৎস করের প্রভাবে দলিল সম্পাদনের সংখ্যা কমে গেছে। মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা অবিলম্বে এই কর প্রত্যাহারের দাবি জানান।