ঢাকা ১১:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দুদকের সাবেক ৩ চেয়ারম্যান ও এক সচিবের বিরুদ্ধে মামলা

চেকপোস্ট ডেস্ক::

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা’ মামলা দায়ের করে হয়রানি করার অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সাবেক তিন চেয়ারম্যান এবং এক সাবেক সচিবের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

রোববার (১৮ মে) ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে এই মামলাটি দায়ের করা হয়।

মামলায় অভিযুক্তরা হলেন—দুদকের সাবেক চেয়ারম্যান হাসান মশহুদ চৌধুরি, মো. হাবিবুর রহমান, আবুল হাসান মনজুর এবং দুদকের সাবেক সচিব মোখলেছ উর রহমান।

অভিযোগে বলা হয়েছে, খালেদা জিয়াকে হয়রানি করতে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তৎকালীন দুদক কর্মকর্তারা ‘মিথ্যা’ মামলা করেছিলেন।

মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. হোসেন আলী খান হাসান বলেন, “সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হয়রানির জন্য এই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়, যা আইনের পরিপন্থী।”

তিনি আরও জানান, আদালত মামলাটি গ্রহণ করে পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য দিন নির্ধারণ করেছেন।

ট্যাগস :

নিউজটি টাইম লাইনে শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

চেকপোস্ট

Checkpost is one of the most popular Bengali news portal and print newspaper in Bangladesh. The print and online news portal started its operations with a commitment to fearless, investigative, informative and unbiased journalism.
আপডেট সময় ০৬:৪৯:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫
৫১৮ বার পড়া হয়েছে

দুদকের সাবেক ৩ চেয়ারম্যান ও এক সচিবের বিরুদ্ধে মামলা

আপডেট সময় ০৬:৪৯:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ‘মিথ্যা’ মামলা দায়ের করে হয়রানি করার অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সাবেক তিন চেয়ারম্যান এবং এক সাবেক সচিবের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

রোববার (১৮ মে) ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে এই মামলাটি দায়ের করা হয়।

মামলায় অভিযুক্তরা হলেন—দুদকের সাবেক চেয়ারম্যান হাসান মশহুদ চৌধুরি, মো. হাবিবুর রহমান, আবুল হাসান মনজুর এবং দুদকের সাবেক সচিব মোখলেছ উর রহমান।

অভিযোগে বলা হয়েছে, খালেদা জিয়াকে হয়রানি করতে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তৎকালীন দুদক কর্মকর্তারা ‘মিথ্যা’ মামলা করেছিলেন।

মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. হোসেন আলী খান হাসান বলেন, “সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হয়রানির জন্য এই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়, যা আইনের পরিপন্থী।”

তিনি আরও জানান, আদালত মামলাটি গ্রহণ করে পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য দিন নির্ধারণ করেছেন।