ঢাকা ১২:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জেদের বশেই সাগরিকার ৪ গোল, বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন

চেকপোস্ট ডেস্ক::

নেপালের বিপক্ষে ফাইনালে চার গোল করে বাংলাদেশের শিরোপা জয়ে বড় ভূমিকা রেখেছেন সাগরিকা। ম্যাচ শেষে কোচ পিটার বাটলার ও অধিনায়ক আফিদা খন্দকারের সঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন তিনি। ছিলেন সকলের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে।

সাগরিকা বলেন, “অনেক ভালো লাগছে। আগের ম্যাচে খেলতে না পারায় খারাপ লাগছিল। জেদ কাজ করছিল—গোল করতেই হবে। টিমমেটরাও বলছিল, ‘নেপালের বিপক্ষে খেলে দেখিয়ে দিবি।’ সেটাই করেছি।”

উল্লেখ্য, আগের ম্যাচে লাল কার্ড পাওয়ায় তিন ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় পড়েন সাগরিকা। নিষেধাজ্ঞা শেষে ফিরে মাত্র তিন ম্যাচে ৮ গোল করেন এই ফরোয়ার্ড। সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার না পাওয়ার আফসোসও আছে তার কণ্ঠে। বললেন, “তিন ম্যাচ খেলতে পারলে হয়তো গোল্ডেন বুট জিততাম।”

শাস্তির অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়েছেন বলেও জানান তিনি, “মাথা গরম করলে হবে না। ফরোয়ার্ডদের মাথা ঠান্ডা রাখতে হয়।”

সাগরিকা বয়সভিত্তিক পর্যায়ে নিয়মিত হলেও জাতীয় দলে এখনো নিয়মিত হতে পারেননি। তার পারফরম্যান্স প্রসঙ্গে কোচ পিটার বাটলার বলেন, “সাগরিকা নিঃসন্দেহে একজন ভালো ফরোয়ার্ড। এই পারফরম্যান্স জাতীয় দলে তার প্রবেশদ্বার হয়ে উঠবে।”

এদিকে, সংবাদ সম্মেলনে নেপালের সহকারী কোচ বলেন, “সাগরিকা দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সেরা স্ট্রাইকার। আজকের ম্যাচে দুর্দান্ত খেলেছে। তাকে আটকানোর পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়েছে।”

ট্যাগস :

নিউজটি টাইম লাইনে শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

চেকপোস্ট

Checkpost is one of the most popular Bengali news portal and print newspaper in Bangladesh. The print and online news portal started its operations with a commitment to fearless, investigative, informative and unbiased journalism.
আপডেট সময় ১২:২৪:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫
৫১৫ বার পড়া হয়েছে

জেদের বশেই সাগরিকার ৪ গোল, বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন

আপডেট সময় ১২:২৪:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫

নেপালের বিপক্ষে ফাইনালে চার গোল করে বাংলাদেশের শিরোপা জয়ে বড় ভূমিকা রেখেছেন সাগরিকা। ম্যাচ শেষে কোচ পিটার বাটলার ও অধিনায়ক আফিদা খন্দকারের সঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে হাজির হন তিনি। ছিলেন সকলের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে।

সাগরিকা বলেন, “অনেক ভালো লাগছে। আগের ম্যাচে খেলতে না পারায় খারাপ লাগছিল। জেদ কাজ করছিল—গোল করতেই হবে। টিমমেটরাও বলছিল, ‘নেপালের বিপক্ষে খেলে দেখিয়ে দিবি।’ সেটাই করেছি।”

উল্লেখ্য, আগের ম্যাচে লাল কার্ড পাওয়ায় তিন ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় পড়েন সাগরিকা। নিষেধাজ্ঞা শেষে ফিরে মাত্র তিন ম্যাচে ৮ গোল করেন এই ফরোয়ার্ড। সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার না পাওয়ার আফসোসও আছে তার কণ্ঠে। বললেন, “তিন ম্যাচ খেলতে পারলে হয়তো গোল্ডেন বুট জিততাম।”

শাস্তির অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়েছেন বলেও জানান তিনি, “মাথা গরম করলে হবে না। ফরোয়ার্ডদের মাথা ঠান্ডা রাখতে হয়।”

সাগরিকা বয়সভিত্তিক পর্যায়ে নিয়মিত হলেও জাতীয় দলে এখনো নিয়মিত হতে পারেননি। তার পারফরম্যান্স প্রসঙ্গে কোচ পিটার বাটলার বলেন, “সাগরিকা নিঃসন্দেহে একজন ভালো ফরোয়ার্ড। এই পারফরম্যান্স জাতীয় দলে তার প্রবেশদ্বার হয়ে উঠবে।”

এদিকে, সংবাদ সম্মেলনে নেপালের সহকারী কোচ বলেন, “সাগরিকা দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সেরা স্ট্রাইকার। আজকের ম্যাচে দুর্দান্ত খেলেছে। তাকে আটকানোর পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়েছে।”