ঢাকা ০১:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৫, ২৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চাঁপাইনবাবগঞ্জে হু হু করে বাড়ছে পদ্মা নদীর পানি

রাহিম হোসেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি::

ছবি: সংগৃহীত

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মা নদীর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ায় গ্রামীণ জনপদের মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছে।

মঙ্গলবার (১২ আগস্ট ২০২৫) পর্যন্ত গত চার দিনে নদীর পানি ২.৫ সেন্টিমিটার বেড়ে মোট ২২.৫ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে শিবগঞ্জ উপজেলার পাঁকা, উজিরপুর এবং দুলর্ভপুর ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ এলাকা বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে।

পদ্মা নদীর ভাঙনকবলিত এলাকার বাসিন্দারা জানান, পানি বাড়ায় বাড়ির চারপাশে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে। এতে পরিবারের সদস্যরা বাড়ি থেকে বের হতে পারছেন না। পাঁকা ইউনিয়নের বোগলাউড়ী-লক্ষীপুর ফেরিঘাট দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ৮-১০ হাজার মানুষ, যার মধ্যে স্কুলের শিক্ষার্থীরাও রয়েছে, নদী পারাপার হয়। কিন্তু ব্রিজ না থাকায় পানি বৃদ্ধির কারণে অনেক শিক্ষার্থীই স্কুলে যেতে পারছে না।

প্রতি বছর এ সময়ে নদী ভাঙন শুরু হয় এবং অনেকে বাধ্য হয়ে একাধিকবার ঘরবাড়ি সরিয়ে নিতে হয়।

স্থানীয়দের দাবি, স্থায়ী বাঁধ এবং ব্রিজ নির্মাণ ছাড়া এ দুর্ভোগের সমাধান সম্ভব নয়।

নিউজটি টাইম লাইনে শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

চেকপোস্ট

Checkpost is one of the most popular Bengali news portal and print newspaper in Bangladesh. The print and online news portal started its operations with a commitment to fearless, investigative, informative and unbiased journalism.
আপডেট সময় ১১:৩২:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫
৫১৫ বার পড়া হয়েছে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে হু হু করে বাড়ছে পদ্মা নদীর পানি

আপডেট সময় ১১:৩২:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মা নদীর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ায় গ্রামীণ জনপদের মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছে।

মঙ্গলবার (১২ আগস্ট ২০২৫) পর্যন্ত গত চার দিনে নদীর পানি ২.৫ সেন্টিমিটার বেড়ে মোট ২২.৫ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে শিবগঞ্জ উপজেলার পাঁকা, উজিরপুর এবং দুলর্ভপুর ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ এলাকা বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে।

পদ্মা নদীর ভাঙনকবলিত এলাকার বাসিন্দারা জানান, পানি বাড়ায় বাড়ির চারপাশে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে। এতে পরিবারের সদস্যরা বাড়ি থেকে বের হতে পারছেন না। পাঁকা ইউনিয়নের বোগলাউড়ী-লক্ষীপুর ফেরিঘাট দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ৮-১০ হাজার মানুষ, যার মধ্যে স্কুলের শিক্ষার্থীরাও রয়েছে, নদী পারাপার হয়। কিন্তু ব্রিজ না থাকায় পানি বৃদ্ধির কারণে অনেক শিক্ষার্থীই স্কুলে যেতে পারছে না।

প্রতি বছর এ সময়ে নদী ভাঙন শুরু হয় এবং অনেকে বাধ্য হয়ে একাধিকবার ঘরবাড়ি সরিয়ে নিতে হয়।

স্থানীয়দের দাবি, স্থায়ী বাঁধ এবং ব্রিজ নির্মাণ ছাড়া এ দুর্ভোগের সমাধান সম্ভব নয়।