ঢাকা ১১:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৬ অগাস্ট ২০২৫, ২২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খুলনায় চরমপন্থী নেতা শাহাদাতকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা

মোঃ রবিউল হোসেন খান, খুলনা::

ছবি: সংগৃহীত

খুলনা নগরীতে চরমপন্থী সংগঠনের এক সাবেক নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। নিহত শেখ শাহাদাত হোসেন পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টির (নিষিদ্ধ) খুলনা অঞ্চলের নেতা ছিলেন।

পুলিশ জানায়, ৫ আগস্ট রাত ৮টার দিকে নগরীর সঙ্গীতা সিনেমা হলের সামনে শফি টায়ার দোকানের নিচে শাহাদাতকে ধারালো অস্ত্র ও গুলি দিয়ে আঘাত করে পালিয়ে যায় একদল সন্ত্রাসী। আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাত সাড়ে ৯টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

সোনাডাঙ্গা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শফিকুল ইসলাম জানান, হত্যাকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত চলছে। নিহত শাহাদাতের বিরুদ্ধে দুই পুলিশ সদস্যসহ একাধিক হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে মামলা ছিল। দীর্ঘ দেড় যুগ কারাভোগের পর চলতি বছর তিনি জামিনে মুক্তি পান এবং স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসেন।

এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

ট্যাগস :

নিউজটি টাইম লাইনে শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

চেকপোস্ট

Checkpost is one of the most popular Bengali news portal and print newspaper in Bangladesh. The print and online news portal started its operations with a commitment to fearless, investigative, informative and unbiased journalism.
আপডেট সময় ০৮:০৫:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ অগাস্ট ২০২৫
৫২১ বার পড়া হয়েছে

খুলনায় চরমপন্থী নেতা শাহাদাতকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা

আপডেট সময় ০৮:০৫:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ অগাস্ট ২০২৫

খুলনা নগরীতে চরমপন্থী সংগঠনের এক সাবেক নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। নিহত শেখ শাহাদাত হোসেন পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টির (নিষিদ্ধ) খুলনা অঞ্চলের নেতা ছিলেন।

পুলিশ জানায়, ৫ আগস্ট রাত ৮টার দিকে নগরীর সঙ্গীতা সিনেমা হলের সামনে শফি টায়ার দোকানের নিচে শাহাদাতকে ধারালো অস্ত্র ও গুলি দিয়ে আঘাত করে পালিয়ে যায় একদল সন্ত্রাসী। আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাত সাড়ে ৯টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

সোনাডাঙ্গা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শফিকুল ইসলাম জানান, হত্যাকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত চলছে। নিহত শাহাদাতের বিরুদ্ধে দুই পুলিশ সদস্যসহ একাধিক হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে মামলা ছিল। দীর্ঘ দেড় যুগ কারাভোগের পর চলতি বছর তিনি জামিনে মুক্তি পান এবং স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসেন।

এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।